Header Ads

বিড়াল প্রকল্প চালু করল , প্রতি ঘরে একটি বিড়াল


 

ধবধসে সাদা বা ধূসর বিড়ালগুলোর তুলতুলে পশম। চোখের মণি একটি নীলাভ তো অন্যটি সোনালী, কোনোটির চোখজোড়া পুরোই নীলাভ, কোনোটির সোনালী বা কোনোটি লালচে। তুরস্কের ভ্যান ক্যাটগুলোর বিশেষত্ব এটাই। বিশেষ ধরনের এই বিড়ালগুলো এবার দত্তক দিচ্ছে ‍তুরস্কের একটি গবেষণা কেন্দ্র।

তুর্কি ভ্যান ক্যাট রিসার্চ সেন্টার আট বছর আগে প্রতিটি ঘরে একটি বিড়াল প্রকল্প চালু করে। এই বিশেষ ধরনের বিড়ালের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও সচেতনতা বাড়াতে এই নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়।এই প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় এখন শত শত ‘ভ্যান ক্যাট’ দত্তক দিচ্ছে গবেষণা কেন্দ্রটি।গবেষণা কেন্দ্রটি পূর্ব ভ্যান প্রদেশে অবস্থিত। এটি ভ্যান ইউজুনকু ইল ইউনিভার্সিটির অধীনে কাজ করে।১৯৯৫ সালে গবেষণা কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিরল এই প্রজাতিটি  বিলুপ্ত হওয়া হাত থেকে বাঁচাতে এই প্রতিষ্ঠান টি চালু হয়ে ছিল।তারা বলেন আমরা প্রায় শত শত বিড়াল দত্তক নেয়ার জন্য তৈরি আছি ।

বিড়ালগুলো বিশেষ ধরনের একটি আইডি কার্ড পায় , যার মাধ্যমে তারা তাদের অবস্থান, স্বাস্থ্য এবং দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়ার উপর নজর রাখতে সাহায্য করে।

তারা আরো বলেন যে আইডিগুলো এই প্রক্রিয়ার অংশ যা বিড়ালের অবস্থান  ট্র্যাক করার জন্য দেওয়া
হয়। এই বিড়ালগুলোর
 চোখ এবং পশমের রঙের উপর ভিত্তি করে আলাদা করা হয়।

 

আবার তাদের চোখের মণির বিভিন্ন রঙের ওপর ভিত্তি করেও আলাদা করে রাখা হয়।কোনো কোনো বিড়ালের দুই চোখের মণিই নীলাভ , আবার কোনোটির সোনালী। আর কোনোটির একটি নীলাভ মণি আর অন্যটি সোনালী।

 কিছু কিছু বিড়ালের সম্পূর্ণ সাদা পশম থাকে। তবে কারো কান, মাথা বা শরীরের উপরের অংশ বাদামী বা ধুসর থাকে।

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ